Home Blog Page 3594

আজ মহানায়ক উত্তম কুমারের প্রয়াণ দিবস

0

বাংলা চলচ্চিত্র জগতে তাঁকে ‘মহানায়ক’ আখ্যা দেওয়া হয়েছে। চলচ্চিত্রে অভিনয় ছাড়াও তিনি সফলভাবে মঞ্চেও অভিনয় করেছিলেন । উত্তম কুমারের প্রথম মুক্তিপ্রাপ্ত চলচ্চিত্র ছিল দৃষ্টিদান। এই ছবির পরিচালক ছিলেন নিতীন বসু। এর আগে উত্তম কুমার মায়াডোর নামে একটি চলচ্চিত্রে কাজ করেছিলেন কিন্তু সেটি মুক্তিলাভ করেনি। বসু পরিবার চলচ্চিত্রে তিনি প্রথম দৃষ্টি আকর্ষন করেন। এরপর সাড়ে চুয়াত্তর মুক্তি পাবার পরে তিনি চলচ্চিত্র জগতে স্থায়ী আসন লাভ করেন। সাড়ে চুয়াত্তর ছবিতে তিনি প্রথম অভিনেত্রী সুচিত্রা সেনের বিপরীতে অভিনয় করেন। এই ছবির মাধ্যমে বাংলা চলচ্চিত্র জগতের সবচেয়ে জনপ্রিয় এবং সফল উত্তম-সুচিত্রা জুটির সূত্রপাত হয়।

উত্তমকুমার এবং সুচিত্রা সেন বাংলা চলচ্চিত্রে পঞ্চাশ ও ষাটের দশকে অনেকগুলি ব্যবসায়িকভাবে সফল এবং একই সাথে প্রশংসিত চলচ্চিত্রে মুখ্য ভূমিকায় একসাথে অভিনয় করেছিলেন। এগুলির মধ্যে প্রধান হল – হারানো সুর, পথে হল দেরী, সপ্তপদী, চাওয়া পাওয়া, বিপাশা, জীবন তৃষ্ণা এবং সাগরিকা। উত্তম কুমার বহু সফল বাংলা চলচ্চিত্রের পাশাপাশি বেশ কয়েকটি হিন্দি চলচ্চিত্রেও অভিনয় করেছিলেন। তাঁর অভিনীত হিন্দি চলচ্চিত্রের মধ্যে ছোটিসি মুলাকাত, অমানুষ এবং আনন্দ আশ্রম অন্যতম। তিনি সত্যজিৎ রায়ের পরিচালনায় দু’টি চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছিলেন। প্রথমটি নায়ক এবং দ্বিতীয়টি চিড়িয়াখানা। চিড়িয়াখানা চলচ্চিত্রে তিনি শরদিন্দু বন্দ্যোপাধ্যায় সৃষ্ট বিখ্যাত গোয়েন্দা চরিত্র ব্যোমকেশ বক্সীর ভূমিকায় অভিনয় করেছিলেন। রোমান্টিক ছবির ফাঁকে দু’একটা ভিন্ন সাদের ছবিতেও অভিনয় করছেন তিনি। এর মধ্যে একদিন সত্যজিৎ রায়ের কাছ থেকে ডাক পেলেন উত্তম ‘নায়ক’ ছবিতে অভিনয়ের জন্য।

পাড়ার অভিনেতা থেকে অরিন্দমের নায়ক হওয়ার গল্প নিয়ে ছবিতে উত্তম অভিনয় করতে গিয়ে খুঁজে পেয়েছিলেন নিজেকে। তবে উত্তম কুমার নিজেকে সু-অভিনেতা হিসেবে প্রমাণ করেন ‘এ্যান্টনি ফিরিঙ্গি’ ছবিতে স্বভাবসুলভ অভিনয়ের মধ্য দিয়ে। কারণ এই ছবিতে উত্তম কুমার তার পরিচিত ইমেজ থেকে সরে আসার চেষ্টা করেছিলেন। এতে তিনি সফলও হয়েছিলেন। উত্তমের সেই ভুবন ভোলানো হাসি, প্রেমিকসুলভ আচার-আচরণ বা ব্যবহারের বাইরেও যে থাকতে পারে অভিনয় এবং অভিনয়ের নানা ধরন, মূলত সেটাই তিনি দেখিয়ে দিয়েছিলেন।১৯৬৭ সালে ‘এ্যান্টনি ফিরিঙ্গি’ ও ‘চিড়িয়াখানা’ ছবির জন্য জাতীয় পুরস্কার পেয়েছিলেন (তখন এই পুরস্কারের নাম ছিল ‘ভরত’)। অবশ্য এর আগে ১৯৫৭ সালে অজয় কর পরিচালিত হারানো সুর ছবিতে অভিনয় করে প্রশংসিত হয়েছিলেন সমগ্র ভারতজুড়ে। সেই বছর ‘হারানো সুর’ পেয়েছিল রাষ্ট্রপতির সার্টিফিকেট অফ মেরিট।
ইংরেজি উপন্যাস ‘রানডম হারভেস্ট’ অবলম্বনে ছবিটি নির্মাণ করা হয়। প্রযোজক ছিলেন উত্তম কুমার নিজেই। কমেডি চরিত্রেও তিনি ছিলেন সমান পারদর্শী। ‘দেয়া নেয়া’ ছবিতে হৃদয়হরণ চরিত্রে অভিনয় করে সেই প্রতিভার বিরল স্বাক্ষরও রেখে গেছেন। এক গানপাগল ধনীপুত্র অভিজিৎ চৌধুরীর বাবা কমল মিত্রের সঙ্গে রাগারাগি করে বন্ধু তরুণ কুমারের বাড়িতে গিয়ে আশ্রয় নেন। বাবা গান পছন্দ করেন না, কিন্তু অভিজিৎ চৌধুরীর লক্ষ্য ছিল অনেক বড় শিল্পী হওয়া। নায়িকা তনুজার মামা পাহাড়ি স্যানালের বাড়িতে হৃদয়হরণ নামে ড্রাইভারের কাজ নেয়। সাবলীল অভিনয় দিয়ে ফুটিয়ে তোলেন হৃদয়হরণ চরিত্রটি। ছবিটির একটি আকর্ষণীয় সংলাপ ছিল “টাকাই জীবনের সবকিছু নয়”। এছাড়াও, অত্যন্ত চমকপ্রদ একটি গানও রয়েছে – “জীবন খাতার প্রতি পাতায়, যতোই করো হিসাবনিকাশ, পূর্ণ হবে না”। আজ ২৪ জুলাই এই মহানায়কের প্রয়াণ দিবস।

শিল্পা শেঠির ‘মেরিলিন মনরো মুহূর্ত

0

প্রয়াত হলিউড অভিনেত্রী মেরিলিন মনরোর সেই বিখ্যাত মুহূর্তের মতো নিজের একটি ভিডিও স্যোশাল মিডিয়ায় শেয়ার করেছেন বলিউড অভিনেত্রী শিল্পা শেঠি। যাতে মেরিলিন মনরোর মতোই মোহময়ী ভঙ্গিমায় শিল্পশেঠিকেও বাতাসে পোশাক উড়ে যাওয়ায় তার অনাবৃত হয়ে পড়া উরু ঢাকতে দেখা যাচ্ছে।

১৯৫৫ সালের ‘দ্য সেভেন ইয়ার ইচ’ ছবিতে মেরিলিন মনরোর ওই দৃশ্যটি বিশ্বব্যাপী কোটি কোটি মানুষের দৃষ্টি কেড়েছিলো। ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, শিল্পা একটি লাল কাফতান পরে আছেন। শিল্পা যখন পোজ দিচ্ছিলেন, তখন বাতাস বাড়ছিলো। এবং একটা সময়ে তার কাফতান উড়ে যাচ্ছিলো। শিল্পা দ্রুত তার কাপড় নিচের দিকে টেনে ধরছেন।

গ্রিস ও লন্ডন ভ্রমণে গিয়ে শিল্পা প্রচুর ছবি শেয়ার করছেন। শিল্পার মেরিলিন মনরো মুহূর্তটি সৃষ্টি হয়েছিলো গ্রিস ভ্রমণের সময়।

নতুন একটি সিনেমায় লেখকের চরিত্রে অভিনয় দিয়ে বলিউডে ফিরছেন শিল্পাশেঠি। আগস্টের প্রথম সপ্তাহে তিনি ভারতের ফিরে আসবেন।

সিটি করপোরেশনের সহযোগিতায় নারায়ণগঞ্জে আধুনিক সিনেমা হল

0

সারা দেশে সিনেমা হল বন্ধের মিছিলের বিপরীতে নারায়ণগঞ্জে চালু হতে যাচ্ছে সীমিত আসনের আধুনিক সিনেমা থিয়েটার ‘সিনেস্কোপ।’ ফোর কে সিলভারস্ক্রিনের এই থিয়েটারে থাকছে ৭.১ ডলবি ডিজিটাল অডিও সিস্টেম, থ্রি-ডি সিনেমা দেখার ব্যবস্থা। নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের সাথে যৌথভাবে এই সিনেমা থিয়েটার পরিচালনা করবে চলচ্চিত্র নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ‘সিনেমাকার।’ সবকিছু ঠিক থাকলে আগস্ট মাসেই একটি চলচ্চিত্র উৎসবের মাধ্যমে নারায়ণগঞ্জ শহরের ‘আলী আহাম্মদ চুনকা নগর পাঠাগার ও মিলনায়তন’ ভবনে যাত্রা শুরু করছে ‘সিনেস্কোপ।’

এই পাঠাগারের বেজমেন্টে চালু হচ্ছে সিনেস্কোপ

সুস্থ ধারার চলচ্চিত্র ও রুচিশীল নতুন দর্শকদের কথা স্মরণে রেখে হলটি তৈরি করা হয়েছে। বিশেষত যে দর্শকেরা গতানুগতিক হলগুলোতে নিরাপত্তা ও পরিবেশজনিত কারণে ছবি দেখতে নিরুৎসাহিত বোধ করেন, ‘সিনেমাস্কোপ’ তাদের প্রতি সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিচ্ছে। দর্শকদের স্ন্যাকস এর জন্য একটি কফিশপও রয়েছে হলটিতে। যে তরুণ চলচ্চিত্র নির্মাতারা বাংলাদেশকে নতুনভাবে বিশ্বের কাছে তুলে ধরার চেষ্টা করছেন তাদের চলচ্চিত্র এখানে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে প্রদর্শিত হবে। এছাড়াও বিভিন্ন সময় বিভিন্ন চলচ্চিত্রকার, অভিনয় শিল্পী কিংবা কলাকুশলীকে উৎসর্গ করে তাদের সেরা কাজগুলোর প্রদর্শণীও চলবে এখানে। প্রতিদিন একটি শো কেবল শিশুদের জন্য বরাদ্দ থাকবে যেখানে তারা দেশ-বিদেশের সেরা শিশুতোষ চলচ্চিত্রের সাথে পরিচিত হতে পারবে, সুনির্বাচিত থ্রি-ডি মুভিগুলো তাদের সৃজনশীলতা উস্কে দেবে।

‘সিনেস্কোপ’ কেবল ব্যবসা নয়, একটি সামাজিক ও সাংস্কৃতিক দায়বদ্ধতার জায়গা থেকেই চালু হতে যাচ্ছে। প্রকল্পটির উদ্যোগ নিয়েছেন স্থপতি ও চলচ্চিত্র নির্মাতা মোহাম্মদ নূরুজ্জামান।

ব্যাংকারদের সক্ষমতা বাড়ানোর পরামর্শ

0

নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে সঠিকভাবে বাংলাদেশ ব্যাংকে চাহিদামাফিক প্রতিবেদন বা তথ্য দেওয়ার জন্য বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর কর্মকর্তাদের এসংক্রান্ত সক্ষমতা বাড়ানো জরুরি। ব্যাংকিংয়ে নতুন কমপ্লায়েন্স পরিপালন এবং বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্দেশনামাফিক তথ্য দক্ষ ব্যাংকার ছাড়া দেওয়া সম্ভব নয়। এ কারণে বাংলাদেশ ব্যাংক ট্রেনিং একাডেমি এবং বিআইবিএমকে উদ্যোগ নিতে হবে। একই সঙ্গে ব্যাংকের শীর্ষ কর্মকর্তা এবং বোর্ড সদস্যদেরও এসংক্রান্ত বিষয়ে সক্ষমতা বাড়ানো জরুরি।

বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ব্যাংক ম্যানেজমেন্টের (বিআইবিএম) এক গবেষণা প্রতিবেদনে এসব কথা বলা হয়েছে। গতকাল সোমবার রাজধানীর মিরপুরে বিআইবিএম অডিটরিয়ামে ‘রেগুলেটরি রিপোর্টিং রিকয়ারমেন্টস ফর ব্যাংকস’ শীর্ষক বার্ষিক পর্যালোচনা কর্মশালায় এ প্রতিবেদন উপস্থাপিত হয়। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর এবং বিআইবিএম নির্বাহী কমিটির চেয়ারম্যান এস এম মনিরুজ্জামান। আরো উপস্থিত ছিলেন পূবালী ব্যাংকের সাবেক এমডি এবং বিআইবিএমের সুপারনিউমারারি অধ্যাপক হেলাল আহমদ চৌধুরী ও সীমান্ত ব্যাংকের এমডি মোখলেসুর রহমান। কর্মশালায় সভাপতিত্ব করেন বিআইবিএমের চেয়ার প্রফেসর এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের সাবেক অধ্যাপক ড. বরকত-এ-খোদা। স্বাগত বক্তব্য দেন বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক এবং বিআইবিএমের মহাপরিচালক মহা. নাজিমুদ্দিন। কর্মশালায় গবেষণা প্রতিবেদন উপস্থাপন করেন বিআইবিএমের অধ্যাপক এবং পরিচালক (প্রশিক্ষণ) ড. শাহ মো. আহসান হাবীব।

কর্মশালার উদ্বোধন করে বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর এস এম মনিরুজ্জামান বলেন, বিভিন্ন উদ্দেশ্যে রেগুলেটরি রিপোর্ট চায় বাংলাদেশ ব্যাংক। এসব রিপোর্ট বাংলাদেশ ব্যাংক বিশ্লেষণ করে। ব্যাংকিং খাতের সমস্যা চিহ্নিত করার পাশাপাশি এসব ব্যাংকিং খাতের নজরদারিতে ভূমিকা রাখে। তিনি বলেন, বিভিন্ন দিক বিবেচনায় রেগুলেটরি রিপোর্টিং খুব গুরুত্বপূর্ণ। গবেষণার মধ্য দিয়ে যেসব সমস্যা চিহ্নিত হবে তা পরবর্তী সময়ে বিবেচনা করা হয়।

বিআইবিএমের চেয়ার প্রফেসর অধ্যাপক ড. বরকত-এ-খোদা বলেন, ব্যাংকিং খাতে নতুন নতুন চ্যালেঞ্জ আসছে। এ জন্য দক্ষ কর্মী গড়ে তোলা প্রয়োজন। ব্যাংককর্মীদের প্রশিক্ষণের ওপর সর্বোচ্চ জোর দিতে হবে। তিনি আরো বলেন, তথ্য ব্যবস্থাপনা সহজ হতে হবে। প্রত্যেক কর্মীকে স্বচ্ছতার সঙ্গে তথ্য ব্যবস্থাপনা করতে হবে।

হেলাল আহমদ চৌধুরী বলেন, রিপোর্টিংয়ের সত্যতা বজায় রাখা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। সঠিকভাবে প্রতিটি ব্যাংককে দক্ষতা এবং সক্ষমতা বাড়াতে হবে। ব্যাংকগুলো যেন কোনোভাবেই কমপ্লায়েন্সে ছাড় না দেয়। কমপ্লায়েন্স পরিপূরণে বিনিয়োগ হিসেবে বিবেচনা করতে হবে।

কম্বাইন্ড পাওয়ার স্টেশন প্রকল্পে ব্যবহৃত হবে বসুন্ধরা সিমেন্ট

0

নারায়ণগঞ্জের মেঘনাঘাটে ৫৮৯ দশমিক ৭৫০ মেগাওয়াট (গ্যাস)/৫৪১ দশমিক ২২০ মেগাওয়াট (ফুয়েল) বিদ্যুৎ উৎপাদন ক্ষমতা সম্পন্ন কম্বাইন্ড সাইকেল পাওয়ার স্টেশন প্রকল্প নির্মাণে ব্যবহার করা হবে বসুন্ধরা সিমেন্ট।

আজ মঙ্গলবার দুপুরে রাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় অবস্থিত বসুন্ধরা ইন্ডাস্ট্রিয়াল হেড কোয়াটার ১ এ এবিষয়ে একটি চুক্তি সই করা হয়।

চুক্তিতে বসুন্ধরা ইন্ডাস্ট্রিয়াল কমপ্লেক্স লিমিটেডের পক্ষে সই করেন দেশের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী বসুন্ধরা গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) সায়েম সোবহান আনভীর। আর নির্মাণ সংস্থা চায়না এনার্জি ইঞ্জিনিয়ারিং গ্রুপ নর্থইস্ট নম্বর ১ ইলেক্ট্রিক পাওয়ার কনস্ট্রাকশন লিমিটেডের (এনইপিসি) প্রজেক্ট ম্যাটেরিয়াল পারচেজিং ম্যানেজার সি জিং।

অনুষ্ঠানে জানানো হয়, দেশের সর্ববৃহৎ ও সর্বাধুনিক (ভিআরএম) প্রযুক্তিতে তৈরি বসুন্ধরা সিমেন্টের ফ্যাক্টরি পরিদর্শন, উৎপাদন ক্ষমতা, সরবরাহ ব্যবস্থা ও সর্বোপরি গুণগতমানের নিশ্চয়তা যাচাই করে এই প্রকল্পে বসুন্ধরা সিমেন্ট ব্যবহারের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এ প্রকল্পে প্রায় ৪৫ হাজার মেট্রিক টনের বেশি সিমেন্ট ব্যবহৃত হবে।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন বসুন্ধরা গ্রুপের সিনিয়র ডিএমডি মো. বেলায়েত হোসেন, ডিএমডি মাহবুবু উজ জামান, ট্রেজারার ময়নাল হোসেন চৌধুরী, উপদেষ্টা মেজর জেনারেল (অব.) মাহবুব হায়দার, মোহাম্মদ আবু তৈয়ব, চিফ ফাইন্যান্স অফিসার তোফায়েল হোসেন, চিফ মার্কেটিং অফিসার (সিমেন্ট সেক্টর) খন্দকার কিংশুক হোসেন, জেনারেল ম্যানেজার (সেলস) ইঞ্জিনিয়ার মো. মাহমুদুল হাসান, ম্যানেজার (টেকনিক্যাল সার্পোট) ইঞ্জিনিয়ার ইমাম আল কুদরত-ই-এলাহিসহ অন্যান্য কর্মকর্তারা।

৮৫ শতাংশ কর্মসংস্থানের কৃষি খাত ঋণ পাবে ২%

0

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের হিসেবে দেশের ৮৫ শতাংশ মানুষের জীবন-জীবিকা ও কর্মসংস্থান প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে কৃষির সঙ্গে জড়িত। দেশের মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) ১৪ শতাংশ জোগান দিচ্ছে কৃষি খাত। অথচ সেই কৃষি খাতে ঋণ দিতে অনীহা ব্যাংকগুলোর। এবার ব্যাংকগুলো যে ঋণ প্রদান করবে তার মাত্র ২ শতাংশ কৃষি খাতে দেওয়ার জন্য লক্ষ্যমাত্রা ঠিক করে দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। গতকাল মঙ্গলবার ২০১৯-২০ অর্থবছরের কৃষি ও পল্লী ঋণ নীতিমালা ঘোষণা করা হয়। এতে চলতি অর্থবছরে কৃষি খাত ঋণ পাবে মাত্র ২৪ হাজার ১২৪ কোটি টাকা।

বাংলাদেশ ব্যাংকের জাহাঙ্গীর আলম কনফারেন্স হলে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে কৃষি ও পল্লী ঋণ নীতিমালা ঘোষণা করেন ডেপুটি গভর্নর এস এম মনিরুজ্জামান। এ সময় নির্বাহী পরিচালক অশোক কুমার দে ও মহাব্যবস্থাপক হাবিবুর রহমান উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠানে জানানো হয়, বিগত ২০১৮-১৯ অর্থবছরে ব্যাংকগুলো মোট ২৩ হাজার ৬১৬ কোটি টাকা কৃষি ও পল্লী ঋণ বিতরণ করেছে, যা বিগত বছরের লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় ৮.৩৩ শতাংশ বেশি। বিগত অর্থবছরে মোট ৩৮ লাখ ৮৩ হাজার ৪২৪ জন কৃষক কৃষি ও পল্লী ঋণ পেয়েছে। যার মধ্যে নিজস্ব নেটওয়ার্ক ও মাইক্রো ফাইন্যান্স ইনস্টিটিউশনের (এমএফআই) মাধ্যমে ১৬ লাখ এক হাজার ৮৫৬ জন নারী প্রায় সাত হাজার ১৯০ কোটি ৫৫ লাখ টাকা ঋণ পেয়েছেন। ওই অর্থবছরে ২৯ লাখ ৮৯ হাজার ২৩৭ জন ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক চাষি বিভিন্ন ব্যাংক থেকে প্রায় ১৬ হাজার ৩২২ কোটি ৮৭ লাখ টাকা ঋণ পেয়েছেন। চর ও হাওর প্রভৃতি অনগ্রসর এলাকার ৯ হাজার ৯৫০ জন কৃষক প্রায় ৩১ কোটি ৬১ লাখ টাকা কৃষি ও পল্লী ঋণ পেয়েছেন।

বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিসংখ্যানে দেখা যায়, ২০১৯ সালের মে পর্যন্ত সময়ে বেসরকারি খাতে মোট ঋণ দেওয়া হয়েছে ১০ লাখ ৯১৮ কোটি টাকা। এর মধ্যে কৃষি খাত পেয়েছে ২০ হাজার ৩৩৫ কোটি টাকা। সেই হিসেবে মোট ঋণের মাত্র ২.০৩ শতাংশ পেয়েছে কৃষি খাত। গত মে মাসে বেসরকারি খাতে ঋণ প্রবাহ বেড়েছে ১২.১৬ শতাংশ। নতুন অর্থবছরে উচ্চ প্রবৃদ্ধি অর্জনের জন্য ঋণ প্রবাহ আরো বাড়ানোর লক্ষ্য নির্ধারণ করবে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। অথচ উপেক্ষিত থেকে যাচ্ছে কৃষি খাত।

মোট ঋণের তুলনায় কৃষি খাতে ২ শতাংশ ঋণ দেওয়ার বিষয়ে এস এম মনিরুজ্জামান বলেন, বিভিন্ন দিক বিবেচনা করে এই মুহূর্তে এর চেয়ে বেশি ঋণ দেওয়া সম্ভব নয়। ভারতের নীতিমালায় কৃষি খাতকে অগ্রাধিকার দেওয়া হলেও তাদের বিষয়টি ভিন্ন। আমরা আমাদের মতো করে কার্যকরভাবে কৃষি খাতে ঋণ দিচ্ছি। কোনো ব্যাংক চাইলে বেশি ঋণ দিতে পারে। কিন্তু নীতিমালা পরিবর্তন করে ২ শতাংশের বেশি করা সম্ভব নয়।

বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর এস এম মনিরুজ্জামান বলেন, চলতি অর্থবছরে কৃষি ও পল্লী ঋণ বিতরণের লক্ষ্যমাত্রা বিগত ২০১৮-১৯ অর্থবছরের তুলনায় প্রায় ১০.৬৬ শতাংশ বেশি। কৃষি ও পল্লী ঋণের ক্রমবর্ধমান চাহিদা বিবেচনায় চলতি অর্থবছরে রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন বাণিজ্যিক ও বিশেষায়িত ব্যাংকগুলোর জন্য ১০ হাজার ৩৭৫ কোটি টাকা এবং বেসরকারি ও বিদেশি বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর জন্য ১৩ হাজার ৭৪৯ কোটি টাকা কৃষি ও পল্লী ঋণ বিতরণের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে।

তিনি বলেন, কিছু দুর্বল ব্যাংক ছাড়া সবাই কৃষিঋণে অংশগ্রহণ করছে। তবে মধুমতি ও আইসিবি ইসলামী ব্যাংকসহ কয়েকটি ব্যাংকের অবস্থা খারাপ হওয়ায় লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করতে পারেনি।

অনুষ্ঠানে জানানো হয়, পরিবেশবান্ধব ও টেকসই কৃষিব্যবস্থা গড়ে তুলে জনসাধারণের খাদ্য নিরাপত্তা ও পুষ্টি নিশ্চিতকরণের ক্ষেত্রে উদ্ভূত সমসাময়িক চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা। এছাড়া কৃষকদের কাছে কৃষিঋণ সহজলভ্য করার লক্ষ্যে বর্তমান নীতিমালা ও কর্মসূচিতে বেশ কিছু সময়োপযোগী বিষয় সংযোজিত হয়েছে। এই নীতিমালায় সংযোজিত বিষয়ের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে এমএফআই লিংকেজের ব্যবহার ক্রমান্বয়ে হ্রাস করে ব্যাংকগুলোকে নিজস্ব শাখা এবং এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে কৃষি ও পল্লী ঋণ বিতরণ বৃদ্ধির নির্দেশনা প্রদান।

ডেঙ্গু ও চিকুনগুনিয়া বিষয়ে পরামর্শ দিতে ডিএনসিসির কল সেন্টার চালু

0

ডেঙ্গু ও চিকুনগুনিয়া রোগের চিকিৎসা সংক্রান্ত বিষয়ে তথ্য ও পরামর্শ জানাতে একটি কল সেন্টার চালু করেছে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি)। এ নম্বরে দিন-রাত ২৪ ঘণ্টা চিকিৎসকরা ডেঙ্গু ও চিকুনগুনিয়া রোগ সম্পর্কে পরামর্শ পাবেন নাগরিকরা।

আজ বুধবার থেকে চালু হয়েছে এ কল সেন্টার সেবা। গুলশানের ডিএনসিসি নগর ভবনে স্থাপন করা হয়েছে কল সেন্টারটি।

বিষয়টি গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন ডিএনসিসির জনসংযোগ কর্মকর্তা এএসএম মামুন।

তিনি জানান, নগরবাসীকে ডেঙ্গু ও চিকুনগুনিয়া রোগ সংক্রান্ত পরামর্শ দেওয়ার লক্ষ্যে এ কল সেন্টার চালু করা হয়েছে। কল সেন্টারের নম্বরে যে কেউ ফোন করে ডেঙ্গু ও চিকুনগুনিয়া রোগ সম্পর্কে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে পারবেন। ডিএনসিসির কল সেন্টারটিতে দিন-রাত ২৪ ঘণ্টা চিকিৎসকরা ডেঙ্গু ও চিকুনগুনিয়া রোগ সম্পর্কে পরামর্শ দেবেন।

কল সেন্টারটির নম্বর: ০১৯৩২-৬৬৫৫৪৪।

ঢাবির ভর্তি পরীক্ষায় এমসিকিউর সঙ্গে থাকবে লিখিত পদ্ধতি

0

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে (ঢাবি) ২০১৯-২০ শিক্ষাবর্ষে প্রথম বর্ষ স্নাতক (সম্মান) শ্রেণিতে ভর্তি পরীক্ষায় পরিবর্তন এনেছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। এবার ৭৫ নম্বরের এমসিকিউ (মাল্টিপল চয়েস কোয়েশ্চেন) ও ৪৫ নম্বরের লিখিত পরীক্ষা হবে। এর আগে ভর্তি পরীক্ষায় ১২০ নম্বরের এমসিকিউ পরীক্ষা নেওয়া হত।

যেখানে এমসিকিউ পরীক্ষার জন্য ৫০ মিনিট ও লিখিত পরীক্ষার জন্য ৪০ মিনিট সময় পাবেন পরীক্ষার্থীরা। ফলে মোট ১২০ নম্বরের পরীক্ষার জন্য ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীরা ১ ঘণ্টা ৩০ মিনিট সময় পাবেন।

আজ বুধবার ঢাবি উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত প্রথম বর্ষ স্নাতক (সম্মান) শ্রেণিতে ভর্তিবিষয়ক সাধারণ ভর্তি কমিটির সভায় এ সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।

নবাব নওয়াব আলী চৌধুরী সিনেট ভবন মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত সভায় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর (প্রশাসন) অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ সামাদ, অনলাইন ভর্তি কমিটির আহ্বায়ক অধ্যাপক ড. সুব্রত কুমার আদিত্য, বিভিন্ন অনুষদের ডিন, বিভিন্ন বিভাগের চেয়ারম্যান, বিভিন্ন ইনস্টিটিউটের পরিচালক, রেজিস্ট্রার এবং সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।

ওয়াসাকে বিশুদ্ধ পানি সরবরাহ নিশ্চিত করতে হবে : হাইকোর্ট

0

‘আমাদের দরকার বিশুদ্ধ পানি। আমরা অতশত বুঝি না, বিশুদ্ধ পানি চাই। এটি নিশ্চিত করতে পারলে ভালো।’

রাজধানীর কয়েকটি এলাকায় ওয়াসার পানিতে মল ও ব্যাকটেরিয়ার অস্তিত্ব থাকার পরিপ্রেক্ষিতে বিষয়টি নিয়ে শুনানিতে ওয়াসাকে উদ্দেশ্য করে আজ বুধবার (২৪ জুলাই) এসব কথা বলেছেন হাইকোর্ট।

রাজধানীর বিভিন্ন এলাকা থেকে সংগৃহীত ওয়াসার পানির নমুনায় ব্যাকটেরিয়া ও মলের অস্তিত্ব রয়েছে- এ সংক্রান্ত তথ্য উঠে আসার পর ওয়াসা কর্তৃপক্ষের বক্তব্য বা ব্যাখ্যা দাবি করেন আদালত। বিষয়টি নিয়ে বুধবার ছিল শুনানির নির্ধারিত দিন। শুনানিতে হাইকোর্টের বিচারপতি জে বি এম হাসান ও বিচারপতি মো. খায়রুল আলমের সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চ কথাগুলো বলেন। এ বিষয়ে আগামী ৩০ জুলাই পরর্বতী শুনানির দিন ধার্য করেন আদালত।

আদালতে ওয়াসার পক্ষে ছিলেন আইনজীবী ব্যারিস্টার এ এম মাসুম। রিট আবেদনের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী তানভীর আহমেদ।

পানি পরীক্ষায় আদালতের নির্দেশে গঠিত চার সদস্যের কমিটির প্রতিবেদন গত ৭ জুলাই আদালতে উপস্থাপন করা হয়। ওই প্রতিবেদনে ঢাকা ওয়াসার ১০টি বিতরণ জোনের পানিতেই ব্যাকটেরিয়াজনিত দূষণ রয়েছে বলে উল্লেখ করা হয়। এ সম্পর্কে ঢাকা ওয়াসা কর্তৃপক্ষের বক্তব্য জানতে চেয়ে ২৪ জুলাই পরবর্তী শুনানির জন্য দিন ধার্য করেন আদালত। সেই ধারাবাহিকতায় আজ বুধবার রিট মামলাটি কার্যতালিকায় ওঠে।

শুনানিতে ওয়াসার আইনজীবী এ এম মাছুম বলেন, সমন্বিত পানি পরীক্ষার প্রতিবেদনে বলা হয়েছিল ফিকাল কলিফর্ম পাওয়া গেছে। সেই প্রতিবেদনে কিছু সুপারিশ ছিল, সেগুলো বাস্তবায়ন করছি। সেই সুপারিশ অনুসারে আইসিসিডিআর বি ও বুয়েটে আমাদের পানি পরীক্ষার জন্য পাঠানো হয়েছিল। পাতলা খান লেনের পানির প্রতিবেদন পেয়েছি। মিরপুরেরটা রবিবার পাওয়া যাবে।

তানভীর আহমেদ বলেন, আদালতের আদেশের পর পানি পরীক্ষার জন্য কমিটি গঠন করতে তিন মাস সময় লেগেছিল। আজ প্রতিবেদনের ওপর জবাব দাখিলের কথা ছিল।

এ সময় আদালত আইনজীবীদের উদ্দেশ্যে বলেন, তারা (ওয়াসা) যদি সমস্যা সমাধান করতে পারে, তাহলে ভালো। আমাদের দরকার পানি। বিশুদ্ধ পানি। আমরা বিশুদ্ধ পানি চাই। এটি নিশ্চিত করতে পারলে ভালো।

ভারতে মুসলিমদের গণপিটুনির ঘটনায় কঠোর শাস্তি দাবি করলেন ৪৯ বুদ্ধিজীবী

0

সম্প্রতি ভারতে অসহিষ্ণুতা বেড়ে গেছে অনেকটাই। এই মর্মে উদ্বেগ প্রকাশ করে দেশটির প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে বিশিষ্টজনেরা চিঠি দিয়েছেন। ওই চিঠিতে দলিত ও মুসলিমদের গণপিটুনির ঘটনায় কঠোর শাস্তি দাবি করেছেন ৪৯ জন বুদ্ধিজীবী। এ ধরনের ঘটনায় জামিন ছাড়াই যাবজ্জীবন সাজার দাবি জানিয়েছেন তাঁরা।

জানা গেছে, চিঠিতে ‘জয় শ্রী রাম’ প্রসঙ্গও উঠে এসেছে। সেখানে বলা হয়েছে, ‘দুঃখজনকভাবে বর্তমানে উস্কানিমূলক যুদ্ধের স্লোগানে পরিণত হয়েছে ‘জয় শ্রী রাম’। এর ফলে আইনশৃঙ্খলা বিঘ্নিত হচ্ছে। এই নাম করেই বহু গণপিটুনির ঘটনা ঘটছে।’

চিঠিতে প্রধানমন্ত্রীর কাছে বুদ্ধিজীবীদের প্রশ্ন, ‘২০০৯-এর ১ জানুয়ারি থেকে ২০১৮ সালের ২৯ অক্টোবর পর্যন্ত ধর্মজনিত ২৫৪টি হেটক্রাইমের অভিযোগ উঠেছে। ২০১৬ সালে দলিতদের শোষণের ৮৪০টি ঘটনা ঘটেছে। প্রিয় প্রধানমন্ত্রী, এই সব ঘটনার অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে কী ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে?’

ওই চিঠিটিতে স্বাক্ষর করেছেন, আদুর গোপালকৃষ্ণণ, মণি রত্নম, অপর্ণা সেন, সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়, কৌশিক সেন, অনুরাগ কাশ্যপ, বিনায়ক সেন, কঙ্কনা সেনশর্মা, রেবতী, শ্যাম বেনেগাল, শুভা মুদগল, রূপম ইসলাম, অনুপম রায়, অঞ্জন দত্ত, গৌতম ঘোষ, পরমব্রত ও ঋদ্ধি সেনের মতো বিশিষ্টজনের।